টিম রিভিউ : পশ্চিম ইউরোপে অবস্থিত সুদীর্ঘ আল্পস
পর্বতমালা এবং বাল্টিক সাগর,উত্তর সাগর দ্বারা বেষ্টিত ইউরোপ বিখ্যাত রাইন নদীর দেশ হল জার্মানী। শিক্ষা,সংস্কৃতির
পৃষ্ঠপোষক হিসেবে জার্মানদের বিশ্বব্যাপী আলাদা সুনাম রয়েছে। বিখ্যাত অক্টোবরফেস্ট,
জার্মান বিয়ার, ক্যাসল, গাড়িশিল্প ছাড়াও ফুটবলও জার্মানীতে সম
জনপ্রিয়, বিশেষত জার্মানীর
ঘরোয়া লিগ বুন্দেশলিগা ঘিরে সমর্থকদের বাড়তি উন্মাদনা,দৃষ্টিআকর্ষণকারী বার্তাবাহী
টিফো জার্মান ফুটবলকে আলাদ মাত্রা দিয়েছে। এহেন জার্মান ঘরানার ঐতিহ্যবাহী জার্মানী
আসন্ন বিশ্বকাপেও ফেভারিট হিসেবেই নামছে।আসন্ন রুশ বিশ্বকাপের যোগ্যতাঅর্জন
পর্বেও রীতিমত স্বভাবসুলভ জার্মান আগ্রাসন দেখিয়ে ১০ ম্যাচের মধ্যে ১০টি ম্যাচ জিতে
গ্রুপ সি এর শীর্ষস্থান দখল করে সরাসরি বিশ্বকাপের ছাড়পত্র আদায় করে নিয়েছে।
বিশ্বকাপে জার্মানী:
"ডাই ম্যানশাফ্ট"
বলে পরিচিত জার্মানরা বিশ্বকাপের
ইতিহাসের অন্যতম সফল দল। ১৯৩০ এবং ১৯৫০
সাল বাদে এই অবদি সব বিশ্বকাপেই অংশগ্রহণ করেছে। তার মধ্যে ৪ বার
চ্যাম্পিয়ন এবং ৩ বার রানার্স আপ হয়েছে জার্মানী। এহেন জার্মানী বিশ্বকাপের
মঞ্চে বেশকিছু কিংবদন্তী খেলোয়াড় উপহার দিয়েছে।যেমন, গার্ড মুলার(১৯৭৪
বিশ্বকাপ),পল ব্রাইটনার(১৯৭৪ বিশ্বকাপ),লোথার ম্যাথিউস(১৯৯০ বিশ্বকাপ),মিরোস্লাভ ক্লোসে,ফ্রাঞ্জ
বেকেনবাউয়ার ইত্যাদি।এবার একঝলকে দেখে
নেওয়া যাক বিশ্বকাপের ইতিহাসে জার্মানদের কৃতিত্ব---
বছর
|
রাউন্ড
|
স্থান
|
১৯৩০
|
অংশগ্রহণ করে নি
|
|
১৯৩৪
|
তৃতীয় স্থান
|
তৃতীয় স্থান
|
১৯৩৮
|
রাউন্ড ১
|
দশম স্থান
|
১৯৫০
|
অংশগ্রহণে নিষিদ্ধ করা হয়
|
|
১৯৫৪
|
চ্যাম্পিয়ন
|
প্রথম স্থান
|
১৯৫৮
|
চতুর্থ স্থান
|
চতুর্থ স্থান
|
১৯৬২
|
কোয়ার্টার ফাইনাল
|
সপ্তম স্থান
|
১৯৬৬
|
রানার্স
আপ
|
দ্বিতীয়
স্থান
|
১৯৭০
|
তৃতীয় স্থান
|
তৃতীয় স্থান
|
১৯৭৪
|
চ্যাম্পিয়ন
|
প্রথম স্থান
|
১৯৭৮
|
দ্বিতীয় গ্রুপ স্টেজ
|
ষষ্ঠ স্থান
|
১৯৮২
|
রানার্স আপ
|
রানার্স
আপ
|
১৯৮৬
|
রানার্স আপ
|
রানার্স আপ
|
১৯৯০
|
চ্যাম্পিয়ন
|
প্রথম স্থান
|
১৯৯৪
|
কোয়ার্টার ফাইনাল
|
পঞ্চম স্থান
|
১৯৯৮
|
কোয়ার্টার
ফাইনাল
|
সপ্তম স্থান
|
২০০২
|
রানার্স আপ
|
দ্বিতীয় স্থান
|
২০০৬
|
তৃতীয় স্থান
|
তৃতীয় স্থান
|
২০১০
|
তৃতীয় স্থান
|
তৃতীয় স্থান
|
২০১৪
|
চ্যাম্পিয়ন
|
প্রথম স্থান
|
২০১৮
|
এখনোও অনুষ্ঠিত হয় নি
|
২০১৮ বিশ্বকাপে গ্রুপবিন্যাস: জার্মানী,মেক্সিকো,সুইডেন,দক্ষিণ কোরিয়া।
এবার একনজরে দেখে নেওয়া যাক "ডাই ম্যানশাফ্ট"দের যাবতীয় খুঁটিনাটি
---
কোচ:
নাম- জোয়াকিম লো
খেলোয়াড় জীবন- অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পজিশনের খেলোয়াড় জোয়াকিম লো বুন্দেশলিগার এস সি
ফ্রেইবার্গ(১৯৭৮-১৯৮০) (১৯৮২-১৯৮৪) (১৯৮৫-১৯৮৯),ভি এফ বি স্টুটগার্ট(১৯৮০-১৯৮১),এইন্ট্রাক্ট ফ্রাঙ্কফুর্ট(১৯৮১-১৯৮২) এর মত
ক্লাব ছাড়াও সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ক্লাবে খেলে শেষে এফ সি ফ্রাউয়েনফেল্ড এ
খেলে ১৭ বছরের খেলোয়াড় জীবনে ইতি টানেন।
কোচিং কেরিয়ার - তাঁর কোচিং কেরিয়ারের প্রথম ক্লাব
হলো সুইজারল্যান্ডের এফ সি ফ্রাউয়েনফেল্ড।যদিও তাঁর কোচিং কেরিয়ারে প্রথম
সাফল্য আসে ভি এফ বি স্টুটগার্ট(১৯৯৬-১৯৯৮) এ কোচিং করিয়ে,যেখানে তিনি ১৯৯৬
সালে ডি এফ বি পোকাল জেতেন।এছাড়াও,অষ্ট্রিয়া উইয়েনকে অষ্ট্রিয়ান বুন্দেশলিগা(২০০১-০২),অষ্ট্রিয়ান
সুপার কাপ(২০০৩) জয়ে সাহায্য করেন।২০০৪ সালে তিনি জুরগেন ক্লিন্সম্যানের অধীনে
জার্মানীর সিনিয়র জাতীয় দলের সহকারী প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পান এবং ২০০৮ ইউরো কাপ থেকেই
জার্মান জাতীয় দলের মূল প্রশিক্ষকের দায়িত্ব পান। সেইথেকে তিনি জার্মান জাতীয় দলকে
২০১৪ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ চ্যাম্পিয়ন এবং ২০১৭ সালে ফিফা কনফেডারেশন
কাপে চ্যাম্পিয়ন করেন। ২০১৪ সালে তিনি ফিফা ওয়ার্ল্ড কোচ অফ দ্য ইয়ার সম্মান
পান।
সম্ভাব্য স্কোয়াড এবং পরিসংখ্যান:
পজিশন
|
খেলোয়াড়ের নাম
|
বর্তমান
ক্লাব
|
সদ্যসমাপ্ত মরশুমে
পারফরমেন্স(সব প্রতিযোগিতা ধরে)
|
গোলরক্ষক
|
ম্যানুয়েল নয়ার
|
বায়ার্ন
মিউনিখ
|
৪ ম্যাচে ৩ ক্লিনশিট
|
|
মার্ক আন্দ্রে
টার স্টেগেন
|
বার্সেলোনা
|
৪৮ ম্যাচে ২৪ ক্লিনশিট
|
|
কেভিন
ট্রাপ
|
প্যারিস
সেইন্ট জার্মেইন
|
১৩ ম্যাচে ৪ ক্লিনশিট
|
রক্ষণ(সেন্ট্রাল
ডিফেন্স)
|
ম্যাথিয়াস
জিন্টার
|
বরুশিয়া
মঞ্চেনগ্ল্যাডব্যাক
|
৪৪ ম্যাচে ৫গোল, ২ অ্যাসিস্ট, ২২ ব্লকিং, ৪৮ ইন্টারসেপশন
|
|
ম্যাটস
হামেলস
|
বায়ার্ন
মিউনিখ
|
৪৭ ম্যাচে ৪গোল, ১ অ্যাসিস্ট, ১৮ ব্লকিং, ৮৫ ইন্টারসেপশন
|
|
নিকলাস
সুলে
|
বায়ার্ন
মিউনিখ
|
৪৬ ম্যাচে ২ গোল, ১ অ্যাসিস্ট,৫৫ ইন্টারসেপশন,৩২ ব্লকিং
|
|
জেরোম বোটেং
|
বায়ার্ন মিউনিখ
|
৩৫ ম্যাচে ২ গোল, ৩ অ্যাসিস্ট,২১ ব্লকিং,৩৫ ইন্টারসেপশন
|
|
অ্যান্টনিও
রুডিগার
|
চেলসি
|
৪৯ ম্যাচে ৩ গোল, ৪৪ ইন্টারসেপশন, ১৯ ব্লকিং
|
রক্ষণ(রাইট ফুলব্যাক)
|
জোসুয়া
কিমিক
|
বায়ার্ন মিউনিখ
|
৫৪ ম্যাচে ৬ গোল, ১৩ অ্যাসিস্ট, ৫৯ ট্যাকল
|
রক্ষণ(লেফট ফুলব্যাক)
|
জোনাস
হেক্টর
|
এফ সি কোলোন
|
২৮ ম্যাচে ২ গোল, ২ অ্যাসিস্ট, ৩৬ ইন্টারসেপশন, ৮ ব্লকিং
|
|
মার্ভিন
প্লাটেনহার্ট
|
হার্টা
বার্লিন
|
৪১ ম্যাচে ৮ অ্যাসিস্ট, ৩২ ইন্টারসেপশন
|
মাঝমাঠ (ডিফেন্সিভ মিডফিল্ড)
|
সেবাস্টিয়ান রুডি
|
বায়ার্ন মিউনিখ
|
৩৮ ম্যাচে ১ গোল, ৪ অ্যাসিস্ট, ৭২ ট্যাকল
|
|
স্যামি
খেদিরা
|
জুভেন্টাস
|
৪৪ ম্যাচে ৯ গোল, ৫ অ্যাসিস্ট,৩১ ট্যাকল
|
মাঝমাঠ(সেন্ট্রাল মিডফিল্ড)
|
ইলকায়
গুন্ডোয়ান
|
ম্যাঞ্চেস্টার সিটি
|
৫৪ ম্যাচে ৬ গোল, ৩ অ্যাসিস্ট, ২৪৫৭ পাস, ৩২ইন্টারসেপশন
|
|
লেওন
গোরেৎজকা
|
শালকে
০৪
|
৩৫ ম্যাচে ৬ গোল,২ অ্যাসিস্ট, ১.৭ শট/ম্যাচ,
৫৩ ইন্টারসেপশন
|
|
টনি ক্রুস
|
রিয়াল
মাদ্রিদ
|
৪৬ ম্যাচে ৫ গোল, ৮ অ্যাসিস্ট, ৩৩৭৫ পাস, ১.৫ ক্রস/ম্যাচ
|
মাঝমাঠ(অ্যাটাকিং মিডফিল্ড)
|
মেসাট ওজিল
|
আর্সেনাল
|
৪৩ ম্যাচে ৬ গোল, ১২ অ্যাসিস্ট, ২৯২১ পাস, ০.৯ ক্রস/ম্যাচ
|
|
থমাস
মুলার
|
বায়ার্ন
মিউনিখ
|
৫১ ম্যাচে ১৭ গোল, ১৬ অ্যাসিস্ট,৩০.২ পাস/ম্যাচ
|
আক্রমণভাগ(উইঙ্গার)
|
জুলিয়েন
ড্রাক্সলার
|
প্যারিস
সেইন্ট জার্মেইন
|
৫২ ম্যাচে ৪ গোল, ৬ অ্যাসিস্ট,পাসিং
অ্যাকুরেসি ৯০%, ১.৩ ড্রিবল/ম্যাচ
|
|
মার্কো
রয়স
|
বরুশিয়া
ডর্টমুন্ড
|
২০ ম্যাচে ৯ গোল, পাসিং অ্যাকুরেসি ৭৫%, ২.১ শট/ম্যাচ
|
|
জুলিয়েন ব্র্যাট
|
বায়ার লেভারকুসেন
|
৪৪ ম্যাচে ১২ গোল, ৩ অ্যাসিস্ট, ৩৩.৩ পাস/ম্যাচ, পাসিং
অ্যাকুরেসি ৭৭%
|
আক্রমণভাগ(সেন্ট্রাল ফরোয়ার্ড)
|
টিমো ওয়ার্নার
|
রাসেন বলস্পোর্ট
লিপজিগ
|
৫২ ম্যাচে ২৩ গোল, ৯ অ্যাসিস্ট, ২.৯ শট/ম্যাচ
|
|
মারিও
গোমেজ
|
ভি এফ
বি স্টুটগার্ট
|
৩৬ ম্যাচে ৯ গোল, ৩ অ্যাসিস্ট, ২ শট/ম্যাচ
|
শক্তি : ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে বাঁ পায়ের মেটাটার্সালে
চোট পাওয়া বায়ার্ন মিউনিখ অধিনায়ক ম্যানুয়েল নয়ারের সুস্থ হয়ে
ওঠা এবং দলের সাথে প্রস্তুতি ম্যাচে অংশ নেওয়া জার্মানীর শক্তি অনেকটাই বাড়িয়েছে। এছাড়াও
মার্কো রয়েসের মত খেলোয়াড়ের মাস্কিউলার সমস্যাজনিত চোট কাটিয়ে ওঠাও
দলকে শক্তিশালী করেছে। ২০০৮ সাল থেকে টানা জোয়াকিম লো এর কোচিংয়ে থাকা তথা কোচবদল
না করা এবং দলের প্রতি বিভাগে একাধিক যোগ্য খেলোয়াড়ের উপস্থিতি জার্মান থিঙ্কট্যাঙ্কের
চিন্তা অনেকটাই কমিয়েছে।
দূর্বলতা : সদ্যসমাপ্ত মরশুমে ইংলিশ ক্লাব ম্যাঞ্চেস্টার সিটির প্রিমিয়ার লিগ জয়ে
অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা তরুণ জার্মান উইঙ্গার লিরয় স্যানে জাতীয়
দলে সুযোগ পান নি। সিন্ডেসমোটিক লিগামেন্ট ছিঁড়ে যাওয়ায় বুন্দেশলিগার ক্লাব
বরুশিয়া মঞ্চেনগ্ল্যাডব্যাকের প্রতিভাবান স্ট্রাইকার লার্স স্টিন্ডল জাতীয়
দল থেকে ছিটকে গেছেন। এছাড়াও, এম্রে চ্যান(লিভারপুল),স্যান্ড্রো ওয়্যাগনার(বায়ার্ন
মিউনিখ),বার্ন্ড লেনো(বায়ার লেভারকুসেন),সার্জ নাব্রি(১৮৯৯
হফেনহাইম) প্রভৃতি প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের
দলে না রাখা দলকে কিছুটা দূর্বল করেছে। বার্সেলোনার হয়ে অসাধারণ পারফর্ম
করা মার্ক আন্দ্রে টার স্টেগেনের পরিবর্তে সদ্য চোট সারিয়ে দলে যোগ দেওয়া অভিজ্ঞ
গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নয়ারকে প্রথম পছন্দ হিসেবে প্রাধান্য দেওয়া আসন্ন বিশ্বকাপে
জার্মান ম্যানেজমেন্টের জন্য একটি অ্যাসিড টেস্ট হতে চলেছে তা বলাই বাহুল্য।
নজরে যারা ---
১)থমাস মুলার - বিগত দুটি বিশ্বকাপে জাতীয় দলে সুযোগ
পেয়ে অসাধারণ পারফর্ম করেছেন তিনি। ২০১০ বিশ্বকাপে ৬ ম্যাচে ৫ গোল এবং
২০১৪ বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে ৫ গোল করেন তিনি।২০১০ বিশ্বকাপে টপস্কোরার
হয়ে গোল্ডেন বুট পেয়েছিলেন তিনি।তাই,বলাই যায় যে,বিশ্বকাপ হল থমাস মুলারের
নিজেকে নতুন করে প্রমাণের মঞ্চ।সদ্যসমাপ্ত মরশুমেও বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে বুন্দেশলিগায়
২২ ম্যাচে ৮ গোল এবং ১৪ অ্যাসিস্ট করে তাদের আরো একবারের জন্য
জার্মানীর চ্যাম্পিয়ন হতে সাহায্য করেছেন পাসিংয়ে দক্ষ এই খেলোয়াড়।
২)টনি ক্রুস - বায়ার্ন মিউনিখ অ্যাকাডেমির গ্র্যাজুয়েট টনি ক্রুস জীবনের প্রথম খেলা ২০১৪ বিশ্বকাপেই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
হয়ে গেছেন ইতিমধ্যেই। এছাড়াও,ক্লাব ফুটবলে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে টানা ৩
বার উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ(২০১৫-১৬) (২০১৬-১৭) (২০১৭-১৮),১ বার লা লিগা(২০১৬-১৭),২ বার ফিফা ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপ জিতেছেন।অতীতে
বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে ২০১৩ সালে বুন্দেশলিগা,ডি এফ বি পোকাল,উয়েফা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছেন তিনি। পাসিং,সেট পিসে দক্ষ এই খেলোয়াড়ের দিকে তাই আলাদা নজর রাখতেই হবে।
৩)ম্যাটস হামেলস - জার্মানীর ডিফেন্সের অবিসংবাদী নেতা। সদ্যসমাপ্ত মরশুমেও বায়ার্ন মিউনিখকে
বুন্দেশলিগা জয় করতে সাহায্য করেছেন এই অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। পাসিং,ট্যাকলিংয়ে দক্ষ
এই খেলোয়াড় ২০১৪ বিশ্বকাপে জার্মানীকে
জিততে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছিলেন। ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ অলস্টার টিম ২০১৪ তে
তিনি ছিলেন। আসন্ন বিশ্বকাপে জার্মান রক্ষণকে নিশ্ছিদ্র রাখতে তার ওপর বাড়তি দায়িত্ব
থাকবে।
সম্ভবনা : কোয়ার্টার ফাইনাল
No comments:
Post a Comment